আমিনুল ইসলাম বনি : গতকাল রাজশাহী জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় কৃষি কর্মকর্তা, আমচাষি, ব্যবসায়ী ও পরিবহন মালিকদের উপস্থিতিতে জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার ‘ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার’ প্রকাশ করেন। উক্ত সভায় চলতি মৌসুমে আম পাড়ার সময় নির্ধারণ করে দিয়েছে রাজশাহী জেলা প্রশাসন। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, চলতি বছরের ১৫ মে এর আগে আম বাজারজাত করা নিষিদ্ধ।
১৫ মে গুটি আম সংগ্রহের মধ্য দিয়ে শুরু হবে এবারের আম পাড়া কার্যক্রম। ২২ মে থেকে গোপালভোগ, লকনা বা লক্ষ্মণভোগ ও রানিপছন্দ ২৫ মে আম সংগ্রহ করা যাবে।হিমসাগর ও খিরসাপাত ৩০ মে থেকে এবং ল্যাংড়া ও ব্যানানা আম ১০ জুন থেকে সংগ্রহ করা যাবে। আম্রপালী ও ফজলি আম ১৫ জুন থেকে সংগ্রহের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। বারি-৪ জাতের আম জুলাই ৫ থেকে, আশ্বিনা আম ১০ জুলাই থেকে, গৌড়মতি ১৫ জুলাই ও ইলামতিসহ সব জাতের আম সংগ্রহ করা যাবে। এছাড়াও কাটিমন এবং বিএআরআই-১১ জাতের আম সারা বছরই সংগ্রহ করা যায়।
এ বিষয়ের রাজশাহী জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার বলেন, নির্বাহী কর্মকর্তারা আম বাগান ও বাজার তদারকি করবেন এবং কেউ ‘ম্যাংগো ক্যালেন্ডার’ লঙ্ঘন করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবেন। যদি কোন ধরনের দুর্যোগ হয়, সেক্ষেত্রে চাষীরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের অনুমতি নিয়ে আগাম আম পাড়তে পাড়বেন।
জেলা প্রশাসক আরও জানান, এ বছর রাজশাহীতে ১৯ হাজার ৬০৩ হেক্টর জমিতে আমের চাষ হয়েছে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্র ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬০ হাজার ৬ মেট্রিক টন। এবার রাজশাহীতে আম বিক্রি লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ হাজার ৬৯৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।
উল্লেখ্য, অপরিপক্ক ও ভেজাল আম বাজারজাতকরণ রোধে ২০১৫ সাল থেকে প্রতিবছর ‘ম্যাংগো ক্যালেন্ডার’ নির্ধারণ করে আসছে জেলা প্রশাসন।
১৫ মে গুটি আম সংগ্রহের মধ্য দিয়ে শুরু হবে এবারের আম পাড়া কার্যক্রম। ২২ মে থেকে গোপালভোগ, লকনা বা লক্ষ্মণভোগ ও রানিপছন্দ ২৫ মে আম সংগ্রহ করা যাবে।হিমসাগর ও খিরসাপাত ৩০ মে থেকে এবং ল্যাংড়া ও ব্যানানা আম ১০ জুন থেকে সংগ্রহ করা যাবে। আম্রপালী ও ফজলি আম ১৫ জুন থেকে সংগ্রহের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। বারি-৪ জাতের আম জুলাই ৫ থেকে, আশ্বিনা আম ১০ জুলাই থেকে, গৌড়মতি ১৫ জুলাই ও ইলামতিসহ সব জাতের আম সংগ্রহ করা যাবে। এছাড়াও কাটিমন এবং বিএআরআই-১১ জাতের আম সারা বছরই সংগ্রহ করা যায়।
এ বিষয়ের রাজশাহী জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার বলেন, নির্বাহী কর্মকর্তারা আম বাগান ও বাজার তদারকি করবেন এবং কেউ ‘ম্যাংগো ক্যালেন্ডার’ লঙ্ঘন করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবেন। যদি কোন ধরনের দুর্যোগ হয়, সেক্ষেত্রে চাষীরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের অনুমতি নিয়ে আগাম আম পাড়তে পাড়বেন।
জেলা প্রশাসক আরও জানান, এ বছর রাজশাহীতে ১৯ হাজার ৬০৩ হেক্টর জমিতে আমের চাষ হয়েছে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্র ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬০ হাজার ৬ মেট্রিক টন। এবার রাজশাহীতে আম বিক্রি লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ হাজার ৬৯৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।
উল্লেখ্য, অপরিপক্ক ও ভেজাল আম বাজারজাতকরণ রোধে ২০১৫ সাল থেকে প্রতিবছর ‘ম্যাংগো ক্যালেন্ডার’ নির্ধারণ করে আসছে জেলা প্রশাসন।
কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।